এ ঘটনায় কারো হতাহতের খবর না মিললেও পুরো হাসপাতালজুড়ে রোগী ও স্বজনদের মধ্যে আতঙ্ক তৈরি হয়। ছুটোছুটি করে সবাই নেমে আসেন নিচে।
বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১২টার দিকে বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট থেকে লাগা আগুন দুইটার দিকে নিয়ন্ত্রণে আনে ফায়ার সার্ভিস কর্মীরা।
আগুনে স্থানীয় তিন ব্যক্তির তিনটি কাঁচা বসতঘর এবং রাজু দাশ নামের এক ব্যক্তির মালিকানাধীন সেমিপাকা আইসক্রিম কারখানা পুড়ে গেছে।
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের পাশেই লাগা আগুন নেভানোর সময় মহাসড়কে যানজটের সৃষ্টি হয়।
ফায়ার সার্ভিসের পটিয়া স্টেশনের কর্মকর্তা দোলন আচার্য্য বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট থেকে আগুন লেগে প্রায় পাঁচ লাখ টাকার ক্ষতি হলেও কেউ হতাহত হয়নি।
“আগুন নেভানোর জন্য শুরুতে দমকল বাহিনীর গাড়ি ও যন্ত্রাংশ সড়কে রাখায় কিছুক্ষণ যানজট হয়। পরে আমরা গাড়ি সরিয়ে নিই।”