সাহেব মিয়ার স্ত্রী মানিকদহ ইউপির বর্তমান চেয়ারম্যান বেগম পারুল আক্তারী বুধবার নিজ বাড়িতে এক সংবাদ সম্মেলনে এই উদ্বেগ ও হতাশার কথা জানান।
লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, আসলাম ফকিরের ফাঁসির রায় কার্যকর হওয়ার কথা ছিল ১৩ নভেম্বর রাত ১১টা ১ মিনিটে। ওই সময় ফাঁসি কার্যকর না হওয়ায় আসামিপক্ষ এখন বেপরোয়া হয়ে উঠেছে। এ কারণে তার পরিবার এখন নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে।
২০০৫ সালের ১৩ জুলাই ঢাকার ৪নং দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল এ মামলায় আসলাম ফকিরকে মৃত্যুদণ্ড দেয়। পরবর্তীতে সুপ্রিম কোর্টের হাই কোর্ট ও আপিল বিভাগ মৃত্যুদণ্ড বহাল রাখে। এরপর রিভিউ পিটিশনও খারিজ করে আপিল বিভাগ।
এরপর আসামির প্রাণভিক্ষার আবেদনও নাকচ করেন মহামান্য রাষ্ট্রপ্রতি।
এ ব্যাপারে ঢাকার কাশিমপুর কারাগার-৪ এর জেল সুপার জাহানারা বেগম বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের বিষয়, তাই এ মামলার ফাঁসির রায় কার্যকরের বিষয়ে তিনি কোনো তথ্য দিতে পারবেন না।
সংবাদ সম্মেলনে সাহেব মিয়ার ছোট ছেলে মানিক, মেয়ে অন্তরা, বড় ছেলে অনিকসহ পরিবারের সদস্য ও এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।