যে দুটি অভিযোগ আংশিক প্রমাণিত হয়েছের তার মধ্যে রয়েছে ১১ ও ১২ নম্বর অভিযোগ, যাতে হত্যার কথাও রয়েছে।
কাসেমের বিরুদ্ধে আনা ১৪টি অভিযোগের মধ্যে সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হয়েছে ২, ৩, ৪, ৬, ৭, ৯, ১০ ও ১৪ নম্বর অভিযোগ, যার সবগুলোতেই অপহরণ করে নির্যাতনের বর্ণনা রয়েছে।
এছাড়া ১, ৫, ৮ ও ১৩ নম্বর অভিযোগ প্রসিকিউশন প্রমাণ করতে পারেনি বলে রায়ে জানিয়েছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২।
এ ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান রোববার জনাকীর্ণ আদালতে ৩৫১ পৃষ্ঠার এই রায়ের ১১ পৃষ্ঠার সংক্ষিপ্তসার পড়েন।
রায়ে ১১ নম্বর অভিযোগে তিন বিচারক সর্বসম্মতভাবে আসামির প্রাণদণ্ডের রায় দিলেও ১২ নম্বর অভিযোগে ফাঁসির সিদ্ধান্ত হয়েছে সংখ্যাগরিষ্ঠতার ভিত্তিতে।
সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত আটটি অভিযোগে অপহরণ ও আটকে রেখে নির্যাতনের দায়ের মীর কাসেমকে সব মিলিয়ে ৭২ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত।