“আগামীকাল জাহাজটি বাংলাদেশের সমুদ্রসীমায় পৌঁছাবে এবং বাংলাদেশের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে বাংলাদেশের নাগরিকদের হস্তান্তর করা হবে বলে আশা করা হচ্ছে।”
আটকরা হলেন, ভাটারা থানার মীর সিরাজুল ইসলাম ও কাউসার আহমেদ, কনস্টেবল আবদুর রহমান, গাড়ি চালক আসাদুজ্জামান ও বর্ষা।
এ ঘটনায় একটি মামলা হয়েছে বলে জানিয়েছেন পুলিশের গুলশান জোনের সহকারী কমিশনার নূরুল আলম।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, আটক বর্ষার ফাঁদে ফেলে শাহজাহান সামসুর কাছে এক লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেছিল অভিযুক্তরা।
অবশ্য পুলিশের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান, অসামাজিক কার্যকলাপে জড়িত থাকার অভিযোগে রাতে ভাটারার সাঈদ নগর এলাকার একটি বাসা থেকে শাহজাহানকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে এক লাখ টাকার বিনিময়ে ছেড়ে দেওয়ার বিষয়ে পুলিশের সঙ্গে তার রফাও হয়।”
“স্বজনরা বিষয়টি র্যাবকে জানালে শনিবার সকালে টাকা দেওয়ার সময় কুড়িল ফ্লাইওভার এলাকা দুই এএসআইসহ ওই পাঁচ জনকে আটক করা হয়।”