শুক্রবার ঢাকার দোহার উপজেলায় এক অনুষ্ঠানে তিনি আরও বলেন, মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য অভ্যন্তরীণ যানবাহনের ভাড়া মওকুফের ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
প্রতিটি উপজেলায় একটি করে মুক্তিযোদ্ধা কমান্ড অফিস ভবন নির্মাণ করে দেয়া হবে বলেও মন্ত্রী আশ্বাস দেন।
দুপুরে উপজেলার জয়পাড়া পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনা প্রদান করা হয়।
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য যে সুযোগ-সুবিধা দিয়েছেন, তা আর কোনো সরকারের আমলে দেয়া হয়নি।
সারাদেশে ভুয়া মু্ক্তিযোদ্ধাদের বাতিল করতে সরকার যাচাইবাছাই করছে বলে মন্ত্রী জানান।
সাবেক গৃহায়ণ ও গণপূর্ত প্রতিমন্ত্রী আব্দুল মান্নান খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলাম, স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালসহ আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ।
কামরুল ইসলাম বলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের মাধ্যমে নির্বাচনের সম্ভাবনা আর নেই। সংবিধান অনুযায়ী ৫ বছর পরই নির্বাচন অনৃষ্ঠিত হবে।
স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেন, হরতাল দিয়ে যুদ্ধাপরাধীর বিচার বানচাল করা যাবে না। আইনশৃংখলা বিঘ্নিত করার চেষ্টা করলে পরিণতি ভালো হবে না।
অনুষ্ঠানে সংসদ সদস্য পিনু খান, ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বেনজির আহম্মেদ, সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুর রহমান, দোহার উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি নজরুল ইসলাম বাবুল, সাধারণ সম্পাদক আলী আহসান খোকন প্রমুখ নেতারাও বক্তব্য রাখেন।