কনের বাড়ি চান্দিনা উপজেলার মীরাখলা গ্রামের দুই কিলোমিটার দূর থেকেই রাস্তার ওপর বানানো হয়েছে বরের জন্য বিয়ের চারটি তোরণ।
বসন্তপুর গ্রামের মুখেই সোনালী কাপড় দিয়ে সাজানো তোরণে দেখা গেল মন্ত্রীর ছবি। পাশে লেখা ‘বিবাহিত জীবন মধুর ও সফল হোক’।
নতুন বরকে স্বাগত জানাতে গ্রামবাসীও প্রস্তুত। রাস্তার দুই পাশে সকাল থেকেই শতশত উৎসুক গ্রামবাসীর ভিড়। সবাই এসেছেন যার যার মতো করে সেজেগুজে।
পঞ্চাশোর্ধ এক ব্যক্তি বললেন, “মন্ত্রী জামাই পাইলাম, আমাদের গ্রামের জামাই।”
কনে হনুফা আক্তার রিক্তার বড়ভাই আলাউদ্দিন মুন্সী বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, বিয়ের সব প্রস্তুতি শেষ।
রিক্তার ভাতিজা শোয়েব আক্তার বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “বরপক্ষ ঢাকা থেকে রওনা হয়ে চান্দিনায় জুমা নামাজ পড়ে অনুষ্ঠানস্থলে আসবেন। দুপুর ২টার পর অনুষ্ঠান।”
বরপক্ষের ৭০০ এবং কনেপক্ষের প্রায় ১৫ শ’ অতিথির জন্য আপ্যায়নের ব্যবস্থা করা হয়েছে বলে জানান শোয়েব।
রান্নার কাজ তদারক করছেন এলাকার নামকরা বাবুর্চি কুমিল্লা ক্লাবের মিল্টন রোজারিও।
কনের দূর সম্পর্কের নানা আব্দুর জব্বার মাস্টার বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “আমাদের গ্রামের জামাই হচ্ছেন একজন মন্ত্রী, এটি আমাদের সৌভাগ্য।”