এরা হলেন- সোনালী ব্যাংক লোকাল অফিসের বৈদেশিক বিনিয়োগ বিভাগের মহাব্যাবস্থাপক এম এ বাতেন, উপ-মহাব্যাবস্থাপক হোসনে আরা বেগম, সহকারী মহা-ব্যবস্থাপক মো. আমিরুদ্দিন, জ্যেষ্ঠ প্রিন্সিপাল অফিসার সাদাকাত হোসেন খান, জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা মঞ্জুরুল ইসলাম ও মো. নাজমুল আলম।
মঙ্গলবার দুদক কার্যালয়ে জ্যেষ্ঠ উপ-পরিচালক মীর জয়নুল আবেদিন শিবলীর নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের একটি দল তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করেন বলে জানান দুদকের এক কর্মকর্তা।
তিনি বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “ব্যাক টু ব্যাক এলসি, নিয়মবহির্ভূতভাবে ডিমান্ড লোন ও ফোর্সড লোনের মাধ্যমে ২০১১ থেকে ২০১৩ সাল পর্যন্ত সোনালী ব্যাংকের নয়টি শাখা থেকে প্রায় এই টাকা লোপাট করা হয়েছে।”
শাখাগুলো হলো- সোনালী ব্যাংক লোকাল অফিস, হোটেল শেরাটন শাখা, বৈদেশিক বাণিজ্য কর্পোরেট শাখা, আগারগাঁও শাখা, গুলশান শাখা, বঙ্গবন্ধু এভিনিউ কর্পোরেট শাখা, চট্টগ্রামের আগ্রাবাদ কর্পোরেট শাখা, লালদীঘি কর্পোরেট শাখা ও নারায়ণগঞ্জ কর্পোরেট শাখা।
দুদকের ওই কর্মকর্তা জানান, ২০১১ থেকে ২০১৩ পর্যন্ত এই শাখাগুলোর অভ্যন্তরীণ অডিট প্রতিবেদনে প্রথম এই জালিয়াতির ঘটনা ধরা পড়ে। ২০১৩ সালের নভেম্বর বিষয়টি তদন্তের সিদ্ধান্ত নেয় কমিশন।