তাদের মধ্যে থেকে মোট ১০ হাজার ২২৭ জন সরকারি-বেসরকারি মেডিকেল ও ডেন্টাল কলেজ এবং মেডিকেল কলেজের ডেন্টাল ইউনিটে চিকিৎসা শাস্ত্রে লেখাপড়ার সুযোগ পাবেন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহা পরিচালক দ্বীন মোহাম্মদ নুরুল হক রোববার স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী জাহিদ মালেকের হাতে ফলাফলের অনুলিপি হস্তান্তর করেন।
গত শুক্রবার সারা দেশের ২৩টি পরীক্ষা কেন্দ্রে এক ঘণ্টার এই ভর্তি পরীক্ষা হয়, যাতে ১০০ নম্বরের ভেতরে ৪০ পাওয়া শিক্ষার্থীদেরই ভর্তির যোগ্য বিবেচনা করা হয়েছে। আগে এজন্য প্রয়োজন হতো ২০ নম্বর।
এবছর মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নেওয়ার জন্য ৬৯ হাজার ৪৭৭ জন শিক্ষার্থী ফরম তুললেও শেষ পর্যন্ত ২ হাজার ৪৯০ জন অনুপস্থিত থাকেন। এই হিসাবে ৩৪ শতাংশ পরীক্ষার্থী ভর্তির যোগ্য বিবেচিত হয়েছেন।
উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের মধ্যে ১১ হাজার ৪৪৬ জন ছাত্র ও ১১ হাজার ৩১৩ জন ছাত্রী। তাদের মধ্যে সর্বোচ্চ নম্বরপ্রাপ্ত পরীক্ষার্থী লিখিত পরীক্ষায় পেয়েছেন ৮১.৫।
অধিদপ্তরের ওয়েবসাইটে www.dghs.gov.bd ফলাফল পাওয়া যাবে বলে কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।
এ বছর দেশের ২৯টি সরকারি মেডিকেল কলেজে তিন হাজার ১৬২ জন, ৫৬টি বেসরকারি মেডিকেলে পাঁচ হাজার ৩২৫ জন, নয়টি সরকারি ডেন্টাল কলেজ ও ইউনিটে ৫৩২ জন এবং ২৩টি বেসরকারি ডেন্টাল কলেজ ও ইউনিটে এক হাজার ২৮০ জন শিক্ষার্থী ভর্তি হওয়ার সুযোগ পাবেন।
বর্তমান পদ্ধতি অনুযায়ী এসএসসি ও এইচএসসির ফল মিলিয়ে অন্তত ৮ জিপিএ থাকলে মেডিকেলে ভর্তির আবেদন করা যায়। এরপর পরীক্ষার মাধ্যমে নির্দিষ্ট সংখ্যক শিক্ষার্থীই ভর্তির সুযোগ পান।