হাসপাতালের ফটক, নিচতলার বারান্দা আর গাছের নিচে গরমের মধ্যে শিশুদের নিয়ে বসে ছিলেন বাবা-মায়েরা। বেশিরভাগ শিশুর হাতে দেখা গেল কেনুলা। কেউ কেউ হাঁপাচ্ছে, কেউ কেউ নেতিয়ে পড়েছে।
শনিবার রাত ২টার দিকে দুই বিশ্ববিদ্যালয়ের মাঝের রাস্তা থেকে পরিত্যক্ত অবস্থায় বিস্ফোরকগুলো উদ্ধার করা হয় বলে জানান র্যাব ৫-এর সহকারী পরিচালক এএসপি মীর্জা গোলাম সারোয়ার।
তবে এ ঘটনায় কাউকে আটক করা যায়নি।
তিনি বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, হরতালে নাশকতা চালানোর জন্য বিস্ফোরকগুলো মজুদ রাখা হয়েছে এমন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযানটি পরিচালিত হয়। রাতেই হাতবোমাগুলো র্যাবের বিস্ফোরক বিশেষজ্ঞ দলের সদস্যরা নিষ্ক্রিয় করে।