শনিবার বিকালে র্যাব ৭, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর, জেলা প্রশাসন ও শুল্ক বিভাগ যৌথভাবে এ অভিযান পরিচালনা করে।
এসময় ওই প্রতিষ্ঠানের চার কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ ছয়জনকে আটক করা হয়।
র্যাব -৭ এর কর্মকর্তা মেজর মো. জাহাঙ্গীর আলম বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “ঢাকার দিলদার হোসেন নামক এক ব্যক্তির মালিকানাধীন এইচ কবির অ্যান্ড কোম্পানি নামের প্রতিষ্ঠানটিকে বার হিসেবে ব্যবহার করা হতো।
“প্রতিষ্ঠানটির মদ আমদানির অনুমতিপত্র থাকলেও বার পরিচালনার কোনো অনুমোদন নেই। তাই এটি অবৈধ।”
তিনি জানান, অভিযানে প্রায় ৩৯ হাজার ক্যান বিদেশি বিয়ার এবং চার হাজার বোতলের বেশি বিভিন্ন ব্র্যান্ডের বিদেশি মদ উদ্ধার করা হয়।
র্যাব কর্মকর্তা জাহাঙ্গীর আলম বলেন, “জব্দ করা মদ ও বিয়ার মাদকদ্রব্য অধিদপ্তরের হেফাজতে আছে। তারাই এ ঘটনায় মামলা করবে।
“ওই বারের চার কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং মদ কিনতে আসা দুই গাড়ির দু’জন চালককে আটক করা হয়েছে।”
কর্ণফুলী ইপিজেডের ভেতর অনুমোদনহীন বার পরিচালনার বিষয়ে জানতে চাইলে র্যাব কর্মকর্তা জাহাঙ্গীর আলম বলেন, “এ বিষয়ে জানতে ইপিজেড প্রশাসনের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করছি।
তবে কর্ণফুলী ইপিজেডের জিএম খুরশীদ আলমের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।