হত্যাকাণ্ডের একদিন পর শনিবার বগুড়ার সহকারী পুলিশ সুপার উজ্জ্বল কুমার সাহার সঙ্গে কথা বলে তা জানা যায়।
তিনি বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, সন্দেহভাজন কয়েকজনকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।
হত্যাকাণ্ডের পর রাতেই বঙ্গবন্ধু সৈনিক লীগের বগুড়া শহর কমিটির সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক সবুজ হাওলাদার (১৯) এবং সাবেক সদস্য সোহান (১৬), রাহাত (১৮), বিপুল (২০) ও দেলালকে(১৯) আটক করে পুলিশ।
শনিবার বিকালে মালতিনগরে জানাজা শেষে ভাই পাগলার গোরস্থানে রেহানকে দাফন করা হয়। তখন পর্যন্ত কোনও মামলা করেনি পরিবারের কেউ।
পুলিশ কর্মকর্তা উজ্জ্বল বলেন, “দাফন শেষে স্বজনরা সম্ভবত মামলা দায়ের করবে।”
শহরের সাতমাথায় বগুড়া জেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে শুক্রবার রাতে ছুরিকাঘাতে হত্যা কা হয় বঙ্গবন্ধু সৈনিক লীগের আহ্বায়ক রেহানকে (৩৮)।
সৈনিক লীগের কমিটি ভেঙে দেওয়ার পর নতুন কমিটি গঠন নিয়ে দুই পক্ষের দ্বন্দ্বে রেহানকে খুন করা হয়েছে বলে দলের নেতা-কর্মীদের ধারণা।