শনিবার বেলা ১২টার দিকে তার লাশবাহী গাড়ি মগবাজার থেকে বায়তুল মোকাররমের উদ্দেশ্যে রওনা দেয়। বেলা সোয়া ১টার দিকে লাশ সেখানে পৌঁছায়।
বাদ জোহর তার ছেলে আব্দুল্লাহিল আমান আযমী তার বাবার জানাজা পড়াবেন বলে পরিবারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।
এর আগে লাশ নিয়ে যাওয়ার সময় পরিবারের স্বজন ছাড়াও নেতাকর্মীদের লাশবাহী গাড়ির সঙ্গে যেতে দেখা গেছে।
বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমের প্রধান অপরাধ বিষয়ক প্রতিবেদক লিটন হায়দার জানিয়েছেন, নির্বিঘ্নে লাশ বায়তুল মোকাররমে নিয়ে যাওয়ার জন্য বিভিন্ন রাস্তা বন্ধ করে দেয় পুলিশ।
এর মধ্যে পল্টন থেকে দৈনিক বাংলা মোড় পর্যন্ত সড়কে সব ধরনের গাড়ি চলাচল বন্ধ রাখা হয়েছিল।
লিটন হায়দার জানিয়েছেন, লাশ নিয়ে যাওয়ার আগে বায়তুল মোকাররম এলাকায় পরপর কয়েকটি হাতবোমা বিস্ফোরণের শব্দ শোনা গেছে। তবে এতে কেউ হতাহত হয়নি।
কে বা কারা হাতবোমাগুলোর বিস্ফোরণ ঘটিয়েছে তাৎক্ষণিকভাবে তা জানা যায়নি।
মগবাজারে পারিবারিক কবরস্থানে জামায়াতের সাবেক আমির গোলাম আযমকে দাফন করার কথা রয়েছে।
একাত্তরে মানবতাবিরোধী অপরাধে ৯০ বছর কারাদণ্ডপ্রাপ্ত জামায়াতে ইসলামীর সাবেক আমির গোলাম আযম সাজা ভোগের মধ্যেই বৃহস্পতিবার রাতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।
৯২ বছর বয়সী গোলাম আযমের আরও ৮৯ বছর কারাভোগ বাকি ছিল।