হাসপাতালের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক চিকিৎসক আব্দুর কাদের খান বলেন, “মাথায় ধারালো অস্ত্রের আঘাতে প্রচুর রক্তক্ষরণে হালিমের মৃত্যু হয়েছে।”
আহত দুদু মিয়া (৫০), বদিউজ্জামান (৪০), নুরু মিয়া (৩৬), বেলাল (২৮), আজিজ (৬০), আব্দুর রশীদ (৪০), রতন (২৬), রওশন (২০) গোলাপ (৪৩), ইদ্রিস আলী (২৭) পীরগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন রয়েছে।
মিঠিপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মুসা মন্ডল জানান, ২৫ শতাংশ জমি নিয়ে আব্দুল হালিমের সঙ্গে একই গ্রামের দুদু মিয়ার বিরোধ দীর্ঘদিনের।
শুক্রবার সকাল ১১টার দিকে হালিম তার ছেলেদের নিয়ে অন্য জমিতে করলা তুলতে যান।
কিন্তু তারা বিরোধপূর্ণ জমি দখল করতে যাচ্ছে মনে করে প্রতিপক্ষ দুদু মিয়া লোকজন নিয়ে তাদের ওপর হামলা চালালে দুপক্ষের সংঘর্ষ শুরু হয়।
এ সময় উভয়পক্ষের ১১ জন আহত হয়। রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তির পর আব্দুল হালিম মারা যান।
পীরগঞ্জ থানার ওসি ইসরাইল হোসেন জানান, ময়নাতদন্তের জন্য হালিমের লাশ রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে নেওয়া হয়েছে। এ ঘটনায় হত্যা মামলার প্রস্তুতি চলছে।