ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে সুলতানা আক্তার (১৫) নামের ওই তরুণীর মৃত্যু হয়। সুলতানা মাদারীপুর সদরের চরমুগরিয়া এলাকার সামচু বেপারীর মেয়ে।
গত ৬ অক্টোবর বরিশালের গৌরনদী উপজেলার খাঞ্জাপুর গ্রামে এ ঘটনাটি ঘটে। এরপর গৌরনদী থানায় চার জনের নাম উল্লেখ করে একটি মামলা করা হয়।
মামলার নথি থেকে জানা যায়, সুলতানা আক্তারের সঙ্গে খাঞ্জাপুর গ্রামের ‘বখাটে’ প্রকৃতির যুবক কবীর ফকিরের ছেলে সুজন ফকিরের প্রেমের সম্পর্ক ছিল।
গত ৬ অক্টোবর বিয়ের কথা বলে মেয়েটিকে ডেকে নিয়ে যায় সুজন।
কিন্তু বিয়ে না করে সুজন তাকে কৌশলে খাঞ্জাপুরে নিয়ে ধর্ষণের চেষ্টা করে। এক পর্যায়ে ধর্ষণে ব্যর্থ হয়ে মুখমন্ডলসহ শরীরের বিভিন্ন অংশে এসিড ঢেলে দেয়।
তাকে প্রথমে বরিশাল শেরে বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে অবস্থার অবনতি হলে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে এসিড বার্ন ইউনিটে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বৃহস্পতিবার তার মৃত্যু হয়।