মানবাধিকার লঙ্ঘনের এসব ঘটনায় বেশিরভাগ ক্ষেত্রে সরকার ‘বিশ্বাসযোগ্য কোনো পদক্ষেপ নেয়নি’ বলে মন্তব্য করা হয়েছে প্রতিবেদনে।
গ্রেপ্তার রেজাউল করিমের (৩৫) গ্রামের বাড়ি কক্সবাজারের পেকুয়া উপজেলায়।
এ সময় তার কাছ থেকে ২৯টি এক হাজার টাকার এবং পাঁচটি ৫০০ টাকার জাল নোটসহ মোট ৩১ হাজার ৫০০ টাকা উদ্ধার করা হয় বলে জানান ওই পুলিশ কর্মকর্তা।
বিভিন্ন সময়ে জাল টাকাসহ গ্রেপ্তার হওয়াদের কাছ থেকে রেজাউলের নাম শোনা গেছে দাবি করে তিনি জানান, রেজাউলের বিরুদ্ধে জাল টাকার আরও মামলা আছে।
রেজাউল ওই বাসায় থাকেন জানিয়ে এসআই জাহেদুজ্জামান বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “জিজ্ঞাসাবাদে রেজাউল জানান বিভিন্ন জায়গা থেকে তিনি ও তার স্ত্রী মেহেরুননেসা জাল টাকা সংগ্রহ করে বিভিন্ন জনের কাছে সরবরাহ করেন।”
পুলিশ জানায়, রেজাউলের স্ত্রীকেও গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে এবং এ ঘটনায় পতেঙ্গায় থানায় একটি মামলা হয়েছে।