“একশর কম সাক্ষ্য নেওয়া ঠিক হবে না, মামলা প্রমাণ করা যাবে না,” বলছেন রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী।
বৃহস্পতিবার চট্টগ্রামের মুখ্য মহানগর হাকিম মশিউর রহমানের আদালতে এই অভিযোগ করেন আইনজীবী জামাল হোসেন।
বাদির আইনজীবী ফরিদ উদ্দিন বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, পরস্পর যোগসাজশে মেয়াদোর্ত্তীণ, রং পরিবর্তন হওয়া ও ভেজাল ওষুধ বিক্রির অপরাধে ১৯৭৪ সালের বিশেষ ক্ষমতা আইনে অভিযোগটি করা হয়।
মামলার আসামিরা হলেন- গ্যাকো ফার্মাসিউটিক্যালসের মহাব্যবস্থাপক ওমর ফারুক, পরিচালক আবু বকর ছিদ্দিক, উপ-মহাব্যবস্থাপক অনোয়ার মোরছালিন, ব্যবস্থাপক ইব্রাহিম হোসেন, পিএমডি আবু বাকের, চট্টগ্রাম অঞ্চলের ব্যবস্থাপক অনিমেষ বড়ুয়া ও ডিপো ইনচার্জ অপু বড়ুয়া।
আইনজীবী ফরিদ উদ্দিন বলেন, বাদি সম্প্রতি গ্যাকোর একটি এড্রিন ইনজেকশন কেনেন। ওষুধটির রং পরিবর্তিত, মেয়াদোর্ত্তীণ ও শ্যাওলা পড়া ছিল।
“জীবন রক্ষাকারী ওষুধ জীবন হরণকারীতে পরিণত হতে পারে। তাই বাদি মামলাটি করেছেন।”