গোয়েন্দা পুলিশের পরিদর্শক মো. হুমায়ুন কবির বৃহস্পতিবার আনোয়ারকে ঢাকার হাকিম আদালতে হাজির করে সাতদিনের হেফাজতের ( রিমান্ড) আবেদন করেন।
শুনানি শেষে ঢাকার মহানগর হাকিম মারুফ হোসেন দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
শুনানিতে আনোয়ারের পক্ষে রিমান্ডের বিরোধিতা করেন আইনজীবী মল্লিক শফিউদ্দিন।
তবে আসামির পক্ষে কোনো জামিন আবেদন ছিল না বলে বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান আদালত পুলিশের সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা হুমায়ুন কবির।
ওই অভিযোগ ওঠার পর এসআই আনোয়ারকে বুধবার গ্রেপ্তার করা হয়। সরিয়ে নেওয়া হয় ওই থানার ওসিকে।
শেরেবাংলা নগর থানায় আনোয়ারের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার অভিযোগে একটি মামলা দায়ের করেন শাহ আলমের ভাই গোলাম মোস্তফা।
পুলিশের উপকমিশনার বিপ্লব কুমার সরকার বুধবার বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “আমি ঘটনা জানার পর ব্যক্তিগতভাবে তদন্ত করেছি। শাহ আলমকে গুলি করে অস্ত্র উদ্ধারের ঘটনা সাজানোর প্রমাণ পাওয়া গেছে।”
পুলিশের রিমান্ড আবেদনে বলা হয়, “গুলিতে আহত পুলিশের গাড়িচালক ও সোর্স শাহ আলমের বিরুদ্ধে কয়েকটি থানায় অভিযোগ রয়েছে। প্রকৃত ঘটনা উদঘাটনের জন্য এস আই আনোয়ার হোসেনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য হেফাজতে নেওয়া জরুরি।”
শাহ আলম বর্তমানে রাজধানীর পঙ্গু হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।