উপজেলা পরিষদের ভাইস চেযারম্যান মামুন আল মাসুদ খানের নেতৃত্বে এ কর্মসূচি করা হয়।
এ সময় মাসুদ আলম মামুন, জেলা উইম্যান চেম্বার অফ কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রির সাধারণ সম্পাদিকা বিলকিস বেগম, সদর উপজেলা কৃষক লীগের সাধারণ সম্পাদক আবুল হাশেম প্রমুখ বক্তৃতা করেন।
ঘেরাও কর্মসূচিতে বিতরণ করা একটি লিফলেটে অভিযোগ করা হয়, ইউএনও সুব্রত পাল কিশোরগঞ্জের উন্নয়ন কাজ ব্যাহত করে সরকারের ভাবমূর্তি নষ্টের ষড়যন্ত্র করছেন।
তার বিরুদ্ধে ঘুষের বিনিময়ে প্রাইমারি স্কুলে নৈশপ্রহরী-কাম পিয়ন নিয়োগ প্রদান, সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যানের সম্মানীর টাকা আত্মসাত, টিআর-কাবিখার প্রকল্প গ্রহণে দুর্নীতি, একক সিদ্ধান্তে হাটবাজার ইজারা দিয়ে টাকা আত্মসাত, রাজস্ব তহবিলের টাকা উত্তোলন করে আত্মসাত, ঘুষের বিনিময়ে একের পর এক বদলি ঠেকানোসহ ১৬টি অভিযোগ লিপিবদ্ধ রয়েছে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করে বলেন, ভাইস চেয়াম্যান মামুন আল মাসুদ খান বিন্নাটি এলাকায় আব্দুল মজিদ উচ্চ বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির নির্বাচন বন্ধর জন্য তাকে অনুরোধ জানিয়েছিলেন।
তিনি নির্বাচন বন্ধ না করায় মামুন ক্ষিপ্ত হয়ে এসব অভিযোগ করছেন বলে ইউএনও সুব্রত পাল দাবি করেন।
এছাড়া কৃষক লীগ নেতা আবুল হাশেম নিয়ম বহির্ভূতভাবে সরকারি পুকুর লিজ নিতে চেয়ে ব্যর্থ হয়ে এখন তিনিও ঘেরাও কর্মসূচিতে যুক্ত হয়েছেন।