মঙ্গলবার সন্ধ্যায় পাবনায় দুই দিনব্যাপী লালন উৎসবের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশে ধর্মের নামে সাম্প্রদায়িক বিভাজন, অনাচার শুরু হয়েছে। জঙ্গিবাদ দেশকে অস্থিতিশীল করে তুলেছে।
“এ অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসতে হলে আমাদের মধ্যে লালনের ভাবনার উন্মেষ ঘটাতে হবে।”
লালনের দর্শনকে বাঁচিয়ে রাখতে পাবনার মতো সারা দেশে লালন উৎসব আয়োজন করা উচিত বলেও মনে করেন তিনি।
পাবনা লালন স্মৃতি পরিষদের আয়োজনে শহরের বীর মুক্তিযোদ্ধা রফিকুল ইসলাম বকুল মুক্তমঞ্চে মঙ্গল প্রদীপ জ্বেলে উৎসবের উদ্বোধন করেন ইউনিভার্সাল ফুড লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সোহানী হোসেন।
জাকির হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য দেন বিশ্ব লালন সংঘের নির্বাহী পরিচালক ও লালন গবেষক আবদেল মান্নান, সারোয়ার জাহান ফয়েজ, কবি গোলাম রব্বানী, আশরাফ হোসেন রবি, রেজাউল করিম মনি প্রমুখ।
পরে প্রখ্যাত শিল্পী ফরিদা পারভীন লালন সংগীত গেয়ে ভক্তদের মুগ্ধ করেন।
উৎসবের শেষ দিনের আয়োজনে প্রধান অতিথী থাকবেন দুর্নীতি দমন কমিশনের কমিশনার শাহাবুদ্দিন চুপ্পু।