শিশুটির দাদী সুফিয়া বেগম বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “আমরা ফরিদপুরের কোতয়ালী থেকে এখানে এক আত্মীয়ের বাসায় বেড়াতে এসেছিলাম। বিকালে ছয়তলায় ওপর সোনিয়াসহ অন্য বাচ্চারাও ছিল। ছাদে রেলিংও ছিল। কিন্তু কিভাবে যে সোনিয়া পড়ে গেল বুঝতে পারলাম না।”
মিটফোর্ড হাসপাতালে জরুরি বিভাগের চিকিৎসক আব্দুর রশিদ বলেন, “দাদীসহ স্বজনেরা সোনিয়াকে হাসপাতালে আনার আগেই তার মৃত্যু হয়।”
কোতয়ালী থানার পরিদর্শক (তদন্ত) কবিরুল ইসলাম বলেন, “খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়েছে।”
এদিকে সদরঘাটে লঞ্চের রশির আঘাতে পন্টুনে পড়ে মনোরঞ্জন (৫০) নামে এক ব্যক্তি মারা গেছেন।
সোমবার বিকালে সাত নম্বর পন্টুনের এই দুর্ঘটনায় নিহত মনোরঞ্জনের গ্রামের বাড়ি বরিশালে উজিরপুরের রাজাপুরে বলে পুলিশ জানিয়েছে।
মিটফোর্ড হাসপাতালে জরুরি বিভাগের চিকিৎসক আব্দুর রশিদ বলেন, “মনোরঞ্জনকে পথচারীরা হাসপাতালে নিয়ে আসেন।”
দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানার উপপরিদর্শক মো. ছালাম বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “সাত নম্বর পন্টুনের কাছে এমভি ইয়াদ লঞ্চের রশির আঘাতে পন্টুনে পড়ে মনোরঞ্জন মারাত্নক আহত হন। হাসপাতালে নেয়ার পথে তিনি মারা যান।
তবে মনোরঞ্জন কী করতেন এবং কোথায় যাচ্ছিলেন তা তাৎক্ষণিকভাবে জানাতে পারেনি উপপরিদর্শক মো. ছালাম।