নওফেল বলেন, “আমরা প্রাথমিকের মন্ত্রী, সচিবের সঙ্গে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করব। আগামী ৩ দিন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার সম্ভাবনা খুব বেশি।”
ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের সদস্যরা জানান, সকালে ওই গ্রামের ভূঞা বাড়ীর রসুল আমিনের ঘরে বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত ঘটে। কয়েক মুহূর্তের মধ্যে আগুন ওই ঘর থেকে পার্শ্ববর্তী সফিকুর রহমান ভূইঞা, রফিকুল ইসলাম ভূইঞা, হাবিব উল্যাহর ঘরে ছড়িয়ে পড়ে।
দ্রুত স্থানীয়রা আগুন নিয়ন্ত্রণে আনলেও এর মধ্যে চারটি ঘরের নগদ টাকা, স্বর্ণালংকারসহ মালামাল সম্পূর্ণ পুড়ে গেছে।
এ অগ্নিকাণ্ডে প্রায় ৩০ লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে ক্ষতিগ্রস্তরা দাবি করেছেন।