শুক্রবার জুমার নামাজের পর বায়তুল মোকাররমের খতিব মো. সালেহউদ্দিনের ইমামতিতে তার জানাজা হয়।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য মওদুদ আহমদ, এম কে আনোয়ার, ঢাকা মহানগরের আহ্বায়ক মির্জা আব্বাস, সাবিহউদ্দিন আহমেদ, শামসুজ্জামান দুদু, এম এ মান্নান, মোসাদ্দেক আলী ফালু, রুহুল কবির রিজভী, এজেডএম জাহিদ হোসেন, হায়দার আলী, মোহাম্মদ শাহজাহান, আসাদুজ্জমান রিপন, খায়রুল কবীর খোকন, নাজিম উদ্দিন আলম, হারুনুর রশীদ, হাবিব উন নবী খান সোহেল, হাবিবুর রহমান হাবিব, সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স, আনোয়ার হোসাইন, মীর সরফত আলী সপু, শফিউল বারী বাবু প্রমুখ জানাজায় উপস্থিত ছিলেন।
জামায়াতে ইসলামীর সেলিম উদ্দিন, ইসলামী ঐক্যজোটের আবদুল লতিফ নেজামী, খেলাফত মজলিশের আহমেদ আবদুল কাদের, ইসলামিক পাটির আবদুল মোবিন, এনডিপির খোন্দকার গোলাম মুর্তজা, লেবার পাটির মুস্তাফিজুর রহমান ইরান, আবদুল্লাহ আল মেহেদি, ফরিদ উদ্দিন, ন্যাপ ভাসানীর আজহারুল ইসলামসহ ২০ দলীয় জোটের নেতারা অংশ নেন।
জানাজার পর বায়তুল মোকাররম মসজিদের দক্ষিণ প্লাজায় বিভিন্ন দল ও সংগঠনের পক্ষ থেকে পিয়াস করিমের কফিনে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানো হয়।
এর আগে বেলা সাড়ে ১১টায় ধানমন্ডির বায়তুল আমান জামে মসজিদে তার প্রথম জানাজা হয়।
বায়তুল মোকাররমে জানাজার পর তার মরদেহ দাফনের জন্য বনানী কবরস্থানে নেয়া হয়।
এর আগে সকাল ১০টায় পিয়াস করিমের মরদেহ স্কয়ার হাসপাতালের হিমঘর থেকে ধানমন্ডির বাসায় নেয়া হয়। সেখানে পরিবারের সদস্য, আত্মীয়-স্বজন ও ঘনিষ্ঠজনরা প্রয়াতের প্রতি শ্রদ্ধা জানান।
এ কারণে পরিবারের পক্ষ থেকে পিয়াস করিমের লাশ শহীদ মিনারে রাখার কথা বলা হলে সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইটগুলোতে প্রতিবাদের ঝড় ওঠে; বিভিন্ন ছাত্র ও সাংস্কৃতিক সংগঠন তা প্রতিরোধের ঘোষণা দেয়।
বিভিন্ন সংগঠনের বিরোধিতার মধ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের অনুমতি না মেলার পর শহীদ মিনারে পিয়াস করিমের মরদেহ নেয়ার পরিকল্পনা থেকে সরে আসে তার পরিবার।