“কিছুক্ষণের মধ্যেই পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে আসে,” বলেন ট্রাফিক কর্মকর্তা মইনুল।
বৃহস্পতিবার দুপুরে মান্দারী ইউনিয়নের মোহম্মদপুর গ্রামে একটি পুকুরে বোমা মিজানের মৃতদেহ পাওয়া যায়।
মান্দারী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মাহমুদুল করিম দিপু নিহতের পরিবারের বরাত দিয়ে জানান, বুধবার রাতে কে বা কারা মিজানকে মোবাইল ফোনে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে যায়। রাতে তিনি আর বাড়ি ফেরেননি।
সকালে মোহম্মদপুর গ্রামের একটি পুকুরে তার মৃতদেহ ভাসতে দেখে পুলিশকে জানানো হয়।
চন্দ্রগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত ওসি সৈয়দ মোহাম্মদ নুর জানান, পুলিশ মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য লক্ষ্মীপুর সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়েছে।
মৃতের শরীরের কয়েকটি স্থানে ধারালো অস্ত্রের আঘাতের চিহ্ন রয়েছে বলে জানান ওসি।