“একশর কম সাক্ষ্য নেওয়া ঠিক হবে না, মামলা প্রমাণ করা যাবে না,” বলছেন রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী।
বাকলিয়া থানার ওসি মোহাম্মদ মহসিন জানান, বুধবার রাত আড়াইটার দিকে নগরীর শাহ আমানত সেতুর বাকলিয়া এলাকা থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।
রাতে যানবাহনে নিয়মিত তল্লাশির অংশ হিসেবে কক্সবাজার থেকে ঢাকাগামী সৌদিয়া ও হানিফ এন্টারপ্রাইজের দুটি বাস থামানো হয়।
সৌদিয়া বাসে তল্লাশি করে সন্দেহজনক আচরণের জন্য নূর মোহাম্মদকে এবং একই সময়ে হানিফ এন্টারপ্রাইজের বাসে তল্লাশি করে রাব্বিকে আটক করা হয়।
এ সময় রাব্বির সঙ্গে থাকা আচারের ব্যাগ থেকে ৩০০ ইয়াবা জব্দ করা হয়। আর নূরের কাছ থেকে ২০০ ইয়াবা উদ্ধার করা হয়।