ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটের আবাসিক সার্জন পার্থ শংকর পাল জানান, ওই ঘটনায় দগ্ধ পাঁচজনকে ঢাকায় আনা হয়েছিল। তাদের মধ্যে তিনজন মঙ্গলবার সকালে এবং একজন দুপুরে মারা যান।
এরা হলেন- বিআরটিসির বাস চালক নূর ইসলাম লেবু (৩৫), অটোরিকশা চালক শামীম উদ্দিন পাখি (৩৫), ফিলিং স্টেশনের ব্যবস্থাপক মাসুমউদ্দিন (৪০) ও কর্মী দেলোয়ার হোসেন (৪২)।
সোমবার বিকালের ওই বিস্ফোরণের ঘটনায় এ নিয়ে মোট পাঁচজনের মৃত্যু হলো।
শিবালয় থানার ওসি মো. রকিবুজ্জামান জানান, বিকাল সাড়ে ৪টার দিকে উপজেলার বরঙ্গাইল এলাকায় রুমি ফিলিং স্টেশনের কম্প্রেসর কক্ষে বিস্ফোরণ ঘটে এবং ওই কক্ষের ছাদ উড়ে গিয়ে আগুন ধরে যায়।
এতে ওই স্টেশনের কর্মচারী হেলাল উদ্দিন (৪৫) অগ্নিদগ্ধ হয়ে ঘটনাস্থলেই মারা যান।
পথচারী, গ্যাস নিতে আসা গাড়ির চালক ও সহকারী এবং ওই সিএনজি স্টেশনের কর্মচারীসহ অন্তত ১০ জন ওই বিস্ফোরনে দগ্ধ হন, যাদের মধ্যে পাঁচজনকে ঢাকা মেডিক্যালের বার্ন ইউনিটে ভর্তি করা হয়।
পার্থ শংকর পাল জানান, হাসপাতালে চিকিৎসাধীন সালাউদ্দিনের (৩৫) অবস্থাও আশঙ্কাজনক। তার শরীরের ৮০ শতাংশের বেশি পুড়ে গেছে।