চন্দ্রগঞ্জ থানার ওসি সৈয়দ মোহাম্মদ নূর জানান, রোববার বিকাল ৫টার পর থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত চন্দ্রগঞ্জ ইউনিয়নের আমানি লক্ষ্মীপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
গোলাগুলির পর হাতবোমা ও বোমা তৈরির সরঞ্জামসহ তিনজনকে আটক করা হয়েছে।
আটককৃতরা হলেন- আ. আলী, হাসেম ও মামুন। তাদের ব্যাপারে তাৎক্ষণিকভাবে বিস্তারিত জানা যায়নি।
"বোমাহামলার পর পুলিশ শক্তি বৃদ্ধি করে হামলাকারীদের ধরতে আমানি লক্ষ্মীপুর এলাকায় অভিযানে যায়। এ সময় তারা পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি ছুড়লে পুলিশও পাল্টা গুলি ছোড়ে। রাত ১১টা পর্যন্ত উভয় পক্ষে দফায় দফায় প্রায় শতাধিক রাউন্ড গোলাগুলি হয়।"
এঘটনার পর আমানি লক্ষ্মীপুর ও সীমান্তবর্তী নোয়াখালীর চাটখিলের বালিয়াধর গ্রামের ব্যাপারি বাড়ি থেকে দুই বস্তা হাতবোমা ও বিস্ফোরকসহ বোমা তৈরির বিভিন্ন সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয় বলে জানান তিনি।
এর আগে গত বুধবার রাতে তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী সোলায়মান উদ্দিন জিসানকে ধরতে চন্দ্রগঞ্জে অভিযানে যায় পুলিশ। এ সময় সরকারি কাজে বাধা দেয়ার অভিযোগে তার মা ফাতেমা বেগমকে গ্রেপ্তারের পর ওই রাতেই চন্দ্রগঞ্জের দেওপাড়া গ্রামে পুলিশের সঙ্গে জিসান বাহিনীর গোলাগুলি হয়।