“একশর কম সাক্ষ্য নেওয়া ঠিক হবে না, মামলা প্রমাণ করা যাবে না,” বলছেন রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী।
হাটহাজারী থানার ওসি ইসমাইল হোসেন বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, রাকিব নামে ছাত্রলীগের এককর্মীকে ধরতে প্যাগোডায় একপক্ষ সেখানে গেলে ছাত্রলীগের ভিএক্স গ্রুপ ও সুমন মামুন গ্রুপের মধ্যে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়।
স্থানীয়রা জানিয়েছেন, রাতে প্যাগোডা এলাকায় কয়েক রাউণ্ড গোলাগুলির শব্দ শুনেছেন তারা।
তবে প্যাগোডার পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি ও বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাচ্য ভাষা বিভাগের শিক্ষক জিনবোধি ভিক্ষু বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোরকে বলেন, “প্যাগোডা ছাত্রবাসের একটি কক্ষে বহিরাগতরা অবস্থান নেয়ার চেষ্টা করলে তাদের দুই পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা হয়।
“এসময় ছাত্রলীগকর্মীরা প্যাগোডার ছাত্রাবাসের কয়েকটি কক্ষে ভাংচুর চালায়, যেখানে বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী ও ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর ছাত্ররা বসবাস করেন।
“পরে দুপক্ষকে বের করে দিয়ে ১৩ নম্বর কক্ষটি সিলগালা করে দেয়া হয়েছে।”