রোববার রাত ৯ টা ৪৫ মিনিটে এমিরেটস এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইটে নিউ ইয়র্কের উদ্দেশে রওনা হন তিনি।
শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু, কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী, রেলমন্ত্রী মুজিবুল হক, বিমানমন্ত্রী রাশেদ খান মেননসহ মন্ত্রিসভার সদস্য, প্রধান হুইপ আ স ম ফিরোজ, সেনা ও বিমানবাহিনী প্রধান, মহা পুলিশ পরিদর্শক ও যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত ড্যান মজীনা বিমান বন্দরে প্রধানমন্ত্রীকে বিদায় জানান।
দুবাইয়ের স্থানীয় সময় বেলা ১২ টা ২০ থেকে ২টা ৫০ পর্যন্ত যাত্রাবিরতির পর যুক্তরাষ্ট্রের স্থানীয় সময় সোমবার সকাল সাড়ে ৮টায় প্রধানমন্ত্রীর নিউ ইয়র্কে পৌঁছানোর কথা রয়েছে।
প্রধানমন্ত্রীর কর্মসূচি শুরু হবে ২৩ সেপ্টেম্বর সকালে জলবায়ু সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে।
যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফেরার পথে দুই দিন যুক্তরাজ্যে কাটিয়ে ২ অক্টোবর সকালে দেশে পৌঁছাবেন প্রধানমন্ত্রী।
১০ দিনের এই সফরে আগামী ২৭ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে বক্তৃতা দেবেন শেখ হাসিনা। ওই দিনই নিউ ইয়র্কে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে তার প্রথম বৈঠক হবে।
এছাড়া বেলারুশের প্রধানমন্ত্রী মিখাইল মিয়াসনিকোভিচ, কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানি ও নেপালের প্রধানমন্ত্রী সুশীল কৈরালার সঙ্গেও দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে বসার কথা রয়েছে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর।
শেখ হাসিনা ২৭ সেপ্টেম্বর নিউ ইয়র্ক সেন্ট্রাল পার্কে গ্লোবাল পোভার্টি প্রোজেক্ট আয়োজিত ‘বিশ্ব নাগরিক উৎসব’-এ বক্তৃতা করবেন, যা নিয়ে প্রবাসী বাংলাদেশিদের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনা কাজ করছে।
নয়জন মন্ত্রী ও উপদেষ্টা ছাড়াও ৭৫ জন ব্যবসায়ী এই সফরে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গী হচ্ছেন। ‘বিশিষ্ট ব্যক্তি’, সাংবাদিক ও সরকারের কর্মকর্তাদের নিয়ে এবার প্রধানমন্ত্রীর সফরসঙ্গীর সংখ্যা দেড় শতাধিক।