নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের আওতায় ওই ঘটনার বিচার চেয়েছেন ‘সচেতন নাগরিক সমাজ’ এর প্রতিনিধিরা।
পরে পুলিশ ফাঁকা গুলি ছুড়লে এলাকাটি ফাঁকা হয়ে যায়।
বগুড়া সদর থানার ওসি আবু হায়দার মো. ফয়জুর রহমান জানান, শব্দের ধরন দেখে মনে হচ্ছিল সাতমাথায় দাঁড়ানো বিজিবির গাড়ি লক্ষ্য করে ককটেল বিস্ফোরণ ঘটানো হয়েছে।
এ সময় পুলিশ ১৫ রাউন্ড শটগানের ফাঁকা গুলি ছোড়ে।
কিন্তু পরে বোঝা যায় আতংক সৃষ্টির জন্য ককটেল নয় পটকা বিস্ফোরণ ঘটানো হয়েছে।