“কিছুক্ষণের মধ্যেই পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে আসে,” বলেন ট্রাফিক কর্মকর্তা মইনুল।
মামলার অপর আসামিরা হলেন- কাজী খাজে আলম, আকবর হোসেন তালুকদার, আলমগীর কবীর খান, আবুল কাশেম পলাশ ও জজ বানার্ড সরকার।
রোববার নড়াইল সদর আমলী আদালতের বিচারক মো. সালেহুজ্জামান এই আদেশ দেন।
বাদির আইনজীবী উত্তম কুমার ঘোষ জানান, চাকরি ছাড়ার পর প্রশিকার কাছে মাসিক বেতন-ভাতা বাবদ ও কল্যাণ তহবিলসহ অন্যান্য খাতের মোট ৬ লাখ ৫৮ হাজার ৫৫৪ টাকার পাওনা রবিউল ইসলামকে পরিশোধ না করে অভিযুক্ত ব্যক্তিরা তা আত্মসাৎ করেছেন।
উত্তম কুমার ঘোষ বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “আজ মামলায় ধায্য তারিখে আসামিদের আদালতে হাজির হওয়ার সমন ছিল। তারা হাজির না হওয়ায় বিজ্ঞ আদালত আসামিদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন।”