“ধলপুর ময়লার ট্রাক থাইকা ময়লা রাস্তায় পইড়া যায়, আর ময়লা পানিও পড়ে; খোদার তিরিশ দিন কেউ না কেউ পিছলাইয়া পইড়া যায়,” বলেন সড়কের পাশের এক দোকানি।
নিহত কাজী মুন্নি (২৭) সুনামগঞ্জের দিরাই এলাকার সুহেল আহমদের স্ত্রী। তিনি নগরীর আখালিয়া নোয়াপাড়ার আমিন মিয়ার কলোনিতে বসবাস করতেন।
জালালাবাদ থানার ওসি আক্তার হোসেন বলেন, সকালে স্থানীয়রা ধুপা ছড়ায় লাশটি পড়ে থাকতে দেখে পুলিশে খবর দেয়। পুলিশ লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়েছে।
লাশের গলায় ওড়না পেচানো ছিল জানিয়ে তিনি আরো বলেন, এছাড়া গলায় সুতা দিয়ে বাঁধা একটি পলিথিন ব্যাগে চিরকুট ও একটি শিশুর ছবি পাওয়া গেছে। ধারণা করা হচ্ছে রাতে কে বা কারা গলায় ওড়না পেচিয়ে হত্যা করে লাশ ধুপা ছড়ায় ফেলে গেছে।"