বৃহস্পতিবার প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে এক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে নাহিদ জানান, প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের প্রকৃত সংখ্যা জানতে পারলে সে অনুযায়ী তাদের জন্য পাঠ্যপুস্তক ছাপানো সম্ভব।
ই-বুক তৈরির প্রক্রিয়া সম্পর্কে ব্যবহারিক ধারনা দিতে ‘দৃষ্টি প্রতিবন্ধীদের ব্যবহার উপযোগী পাঠ্যপুস্তক তৈরি বিষয়ক অবহিতকরন কর্মশালা’ অনুষ্ঠিত হয়।
নুরুল ইসলাম নাহিদ বলেন, “আমরা সময় মতো সব শিক্ষার্থীর হাতে বই পৌঁছে দিতে পেরেছি। কিন্তু আমরা একটা সমস্যায় ছিলাম, দৃষ্টি প্রতিবন্ধীদের বই পৌছে দিতে পারছিলাম না। কারণ আমাদের জানা নেই কোথায় কতজন দৃষ্টি প্রতিবন্ধী আছে।
“তাই প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের একটি শুমারি হওয়া দরকার। তাহলে আমরা বুঝতে পারব কোথায় কতজন দৃষ্টি প্রতিবন্ধি আছে। আমরা সে অনুয়ায়ী বই ছাপাতে পারব।”
কর্মশালায় জানানো হয় দৃষ্টি প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের উপযোগী পাঠ্যপুস্তক তৈরির উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। প্রাথমিক স্তরের ৩৩টি বই দৃষ্টি প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের উপযোগী করে তৈরি করা হয়েছে।
এছাড়া প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরের সব বই ই-বুকে রূপান্তর করা হয়েছে বলে জানানো হয়।