কালিয়া থানার ওসি মতিয়ার রহমান জানান, বৃহস্পতিবার রাত দেড়টার দিকে উপজেলার মাথাভাঙ্গা গ্রামে ওই ‘বন্দুকযুদ্ধে’ পুলিশের তিন সদস্যও আহত হন।
আহত এএসআই নজরুল, টিপু সুলতান ও আশরাফুলকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেয়া হয়েছে।
ওসি বলেন, স্থানীয়দের কাছে ‘সেকেন ডাকাত’ নামে পরিচিত সেকেন্দার আলী সরদারের বিরুদ্ধে হত্যাসহ বিভিন্ন অভিযোগে পাঁচটি মামলা রয়েছে।
তিনি জানান, একটি হত্যা মামলায় বুধবার সেকেন্দারকে আটক করে পুলিশ। জিজ্ঞাসাবাদে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে পুলিশের একটি দল রাতে তাকে নিয়ে অস্ত্র উদ্ধারে বের হয়।
“তারা মাথাভাঙ্গা গ্রামে গেলে সেকেন্দারের লোকজন পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি করে। পুলিশও পাল্টা গুলি চালায়। এ সময় পালাতে গিয়ে গুলিবিদ্ধ হয়ে ঘটনাস্থলেই সেকেন্দারের মৃত্যু হয়।”
বন্দুকযুদ্ধের পর ঘটনাস্থল থেকে একটি শাটারগান, পাঁচটি গুলি এবং একটি পাইপগান ও দুটি বন্দুকের গুলি উদ্ধার করা হয় বলে ওসি জানান।