“বাবার মরদেহ বারডেমের মরচুয়ারিতে রাখা হবে। তার দেহ এখানে দান করা হবে এবং কর্নিয়া দান করা হবে সন্ধানীতে,” বলেন অর্ণব।
বুধবাব বিকালে এ ঘটনায় নিহত ফাহিম ওই এলাকার সাথী বেগমের ছেলে।
এ ঘটনায় সাথী বেগমের দ্বিতীয় স্বামী কিরণকে স্থানীয়রা ধরে পুলিশে দিয়েছে।
ফতুল্লা থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আব্দুর রাজ্জাক ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
কিরণ কাজ করেন রাতের শিফটে এবং স্ত্রী করেন দিনে।
সাথী বলেন, সকালে ফহিমকে সৎ বাবার কাছে রেখে তিনি কাজে যান। বিকালে বাসায় এসে দেখেন ফাহিমের মৃতদেহ ঘরের মেঝেতে পড়ে আছে।
ফাহিমের বাবা আজিজ অভিযোগ করেন, দুপুরের দিকে ফাহিমকে গলাটিপে হত্যা করেন কিরণ। সবাইকে বিভ্রান্ত করার জন্য কিরন মৃত ফাহিমকে খানপুরে জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যান।
ডা. মৃত ঘোষণা করলে লাশ বাসায় নিয়ে আসেন কিরণ। এ সময় আশপাশের লোকজনের সন্দেহ হলে কিরণকে আটক করে মার দিলে তাকে গলা টিপে হত্যা করেন বলে জানান। পরে তাকে পুলিশে সোর্পদ করা হয়।