এ ঘটনায় কারো হতাহতের খবর না মিললেও পুরো হাসপাতালজুড়ে রোগী ও স্বজনদের মধ্যে আতঙ্ক তৈরি হয়। ছুটোছুটি করে সবাই নেমে আসেন নিচে।
সমাবেশে জামায়াতের শহর শাখার সেক্রেটারি আবু জাফর বক্তব্য রাখেন। এছাড়া অর্থ সম্পাদক আবু তালেব, ইসলামী ছাত্রশিবিরের শহর শাখার সভাপতি রাশেদুল ইসলাম ও জেলা শাখার সভাপতি সোলেয়মান হোসেন উপস্থিত ছিলেন।
মাত্র দুমিনিটের সভা শেষে মিছিলকারীরা সটকে পড়লে ওই রোডে পুলিশ ও বিজিবির টহল দেখা যায়।
সদর থানার ওসি হাবিবুল ইসলাম বলেন, চোরাগোপ্তাভাবে গোশালায় জামায়াতের লোকজন মিছিল বের করলেও পুলিশ দেখে পালিয়ে যায়।
এদিকে রায় ঘোষণার আগেই ভোর থেকে জেলার উল্লাপাড়া, বেলকুচি ও কড্ডার মোড়সহ শহরের বিভিন্ন ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় বিজিবি টহল জোরদার করা হয়। এছাড়া পুলিশ ও র্যাবকেও জেলার বিভিন্ন স্থানে সতর্ক অবস্থায় দেখা যায়।
জেলা প্রশাসক মো. বিল্লাল হোসেন জানান, পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত বিজিবি জেলায় অবস্থান করবে।