বুধবার রায় ঘোষণার পরপর চেরাগী পাহাড় মোড়ে সমবেত হয়ে বিক্ষোভ শুরু করেন তারা।
সাঈদীর সাজা কমার এই রায়কে ‘প্রহসনের রায়’ হিসেবে আখ্যায়িত করেন চট্টগ্রাম গণজাগরণ মঞ্চের সংগঠক প্রকৌশলী দেলোয়ার মজুমদার।
তিনি বলেন, “জণগণ এই রায় প্রত্যাখ্যান করেছে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী জনগণ একদিন না একদিন ফাঁসির দাবি আদায় করে নেবে।”
তিনি বলেন, “ঘাতক-দালাল নির্মূল কমিটির রায়কেও পেছন থেকে ছুরি মারা হয়েছিল। শহীদ জননী জাহানারা ইমামের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদোহের মামলা করা হয়েছিল। কিন্তু মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধ জনগণকে দমানো যায়নি।”
গণজাগরণ মঞ্চের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র হচ্ছে অভিযোগ করে তিনি বলেন, এভাবে করে গণজাগরণ মঞ্চের কর্মীদের দমানো যাবে না, তারা তাদের বিজয় ছিনিয়ে নেবে।
এসময় ‘প্রহসনের রায়/মানি না মানব না’, ‘ফাঁসি ফাঁসি ফাঁসি চাই/ দেলু রাজাকারের ফাঁসি চাই’ প্রভৃতি স্লোগান দেয় বিক্ষোভকারীরা।
সমাবেশে অন্যদের মধ্যে গণজাগরণ মঞ্চের আহ্বায়ক চন্দন দাশ, সমন্বয়ক শরীফ চৌহান, মুক্তিযোদ্ধা কাজী নুরুল আবসার, সংগঠক প্রকৌশলী দেলোয়ার মজুমদার, রাশেদ হাসান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।