ভাঙ্গাবাড়ি মহল্লাবাসীর ডাকা এই হরতাল কোনো গোলযোগ ছাড়াই মঙ্গলবার ভোর থেকে শুরু হয়ে দুপুর ২টা পর্যন্ত চলে। দিয়ারধানগড়া মহল্লার বিরুদ্ধে ডাকা হয় এই হরতাল।
হরতালে কোনো পিকেটিং দেখা না গেলেও শহরের দোকানপাট বন্ধ ছিল। অভ্যন্তরীণ ও দূরপাল্লার কোনো যানবাহনও চলেনি। তবে রিকশাসহ হালকা যানবাহন চলাচল করেছিল।
হরতালের মধ্যেই সকাল ১১টার দিকে সয়াগোবিন্দ স্কুল মাঠে ইমরানের জানাজা হয়। এরপর রহমতগঞ্জ কবরস্থানে দাফন তাকে দাফন করা হয়।
সদর থানার উপপরিদর্শক নুরুল ইসলাম বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, ইমরানের বাবা ইকবাল হোসেন কুন্নু বাদী হয়ে একটি হত্যামামলা করেছেন।
মামলায় পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক দানীউল হক দানী ও তার ভাই ট্রাক শ্রমিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক নুরু মুন্সীসহ ১৫০ জনকে আসামি করা হয়েছে।
হত্যাকাণ্ডের পর অভিযান চালিয়ে আটজনকে গ্রেপ্তার করা হয় বলে এসআই নুরুল ইসলাম জানিয়েছেন। দুই মহল্লায় পুলিশ মোতায়েন রয়েছে।
এই দুই মহল্লাবাসীর বিরোধে আগেও সংঘর্ষের কয়েকটি ঘটনা ঘটেছে।