নিহত ইমরান হোসেনের (১৬) লাশ নিয়ে সোমবার সন্ধ্যায় জেলা শহরে মিছিল করেছে ভাঙ্গাবাড়ি গ্রামের অন্তত এক হাজার মানুষ। মিছিলে তারা হত্যাকারীদের গ্রেপ্তার ও শাস্তির দাবি জানায়।
মিছিল শেষে সমাবেশে সিরাজগঞ্জ পৌরসভার কাউন্সিলর ও জেলা যুবলীগের সাংগঠনিক সেলিম আহমেদ মঙ্গলবার সকাল থেকে বেলা ২টা পর্যন্ত হরতালের ঘোষণা দেন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সন্ধ্যার পর শহরের মিলন মোড়ে অন্তত এক হাজার নারী-পুরুষ ভ্যানের উপর লাশ নিয়ে শহরে মিছিল বের করে। মিছিল শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে।
এরপর সমাবেশে পৌরসভার কাউন্সিলর ও জেলা যুবলীগের সাংগঠনিক সেলিম আহমেদ হরতালের ঘোষণা দেন।
তিনি বক্তব্যে হত্যাকাণ্ডের ইন্ধনদাতা হিসেবে দিয়ারধানগড়া গ্রামের বাসিন্দা ও সিরাজগঞ্জ পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক দানীউল হক দানী ও সিরাজগঞ্জ ট্রাক শ্রমিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক নুরু মুন্সীকে দায়ী করেন।
এ ব্যাপারে দানীউল হক দানী বলেন, “কারা হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে তা আমার জানা নেই। আমার বিরুদ্ধে স্লোগান দেয়াটা দুঃখজনক।”