রোববার রাতে ওই হত্যাকাণ্ডের পর এ নিয়ে মোট দুজনকে গ্রেপ্তার করা হলো।
মিরপুর থানার এসআই আতাউর রহমান জানান, সোমবার সকালে পিয়াস (২২) নামের একজনকে মিরপুর থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
এর আগে হত্যাকাণ্ডের পরপরই গ্রেপ্তার করা হয় সুজন নামের এক ফল ব্যবসায়ীকে।
এলাকায় কিশোরদের মধ্যে বিরোধের জেরে রোববার রাতে ছুরিকাহত হয় মিরপুর আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ের সপ্তম শ্রেণির ছাত্র ইমন (১৫)। রাত পৌনে ১০টার দিকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নেয়া হলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।
এ ঘটনায় ইমনের বাবা নজরুল ইসলাম গভীর রাতে মিরপুর থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন, যাতে তিনজনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাতপরিচয় আরো ৪০/৫০ জনকে আসামি করা হয়।
পুলিশের গণমাধ্যম শাখার অতিরিক্ত উপ-কমিশনার সাইদুর রহমান জানান, গ্রেপ্তার পিয়াস ও সুজন দুজনেই এ মামলার এজাহারভুক্ত আসামি।
তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হলে এই হত্যাকাণ্ডের কারণ জানা সম্ভব হবে বলে মনে করছেন এসআই আতাউর রহমান।
সোমবার বিকালে মিরপুরে ইমনের লাশ দাফন করা হয় বলে তার বাবা নজরুল ইসলাম জানান।
নজরুল রমনা ভবনে কাপড়ের ব্যবসা করেন। পরিবার নিয়ে তিনি মিরপুর ৬ নম্বর সেকশনে থাকেন।