“মেলায় বিভিন্ন জাতের পশুপাখি দেখলাম; ছবিও তুলেছি, ভালোই লাগছে,” বলেন এক দর্শনার্থী।
মঙ্গলবার সকাল থেকে ডাম্প ফেরি (টানা ফেরি) রায়পুরা, রানীক্ষেত, থোবাল, টাপলু, লেন্টিং এবং কে-টাইপ ফেরি করবী, কেতকী, কাকলী ও মিডিয়াম ফেরি ফরিদপুর যান পারপার করছে। তিনটি রো রো ফেরিসহ বন্ধ রয়েছে সাতটি ফেরি। তবে রাতে চলাচল করেছে শুধু কে-টাইপ তিনটি ফেরি।
বর্তমানে দুটি ঘাট দিয়ে কম ধারণ ক্ষমতার নয়টি ফেরি দিয়ে মাওয়া-কাওড়াকান্দি ফেরি সার্ভিস সচল রাখা হয়েছে। তবে তীব্র স্রোতে ফেরিগুলো স্বাভাবিকভাবে চলতে পারছে না।
মাওয়া বিআইডব্লিউটিসির ম্যানেজার সিরাজুল হক বলেন, ভাঙনে ক্ষতিগ্রস্ত ঘাটটি অন্যত্র স্থানান্তরের জায়গা পাওয়া যাচ্ছে না। তবে আলোচনা চলছে মাওয়া পুরনো ঘাট বা পুরনো ৩ নম্বর ঘাটের কাছে স্থানান্তর করা যায় কি না।
দুপাড়ে অন্তত পাঁচশ যানবাহন পারাপারের অপেক্ষায় রয়েছে বলে জানান তিনি।