দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় যারা এখন পাচারের শিকার হচ্ছেন, তাদের একটি বড় অংশ মিয়ানমার থেকে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গা।
বিমানবন্দর শুল্ক গোয়েন্দা বিভাগের সহকারী কমিশনার সম্প্রীতি প্রামানিক বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “দুপুর সাড়ে ১২টায় দুবাই থেকে আসা একটি ফ্লাইটে বিমাবন্দরে নামেন এক ব্যক্তি। গ্রীন চ্যানেলে তার ট্রলি তল্লাসির পর হঠাৎ ঘটনাস্থল ছাড়েন তিনি।”
সম্প্রীতি জানান, ওই ব্যক্তির ট্রলি ব্যাগের অংশ বিশেষ সোনা দিয়ে তৈরি।
“সাধারণ ট্রলি ব্যাগে যেখানে রড থাকে সেখানে পলাতক ব্যক্তির ব্যাগে রয়েছে সোনার তৈরি লম্বা পাইপ। আর জিপারের পাশে ট্রলি ব্যাগের তারগুলোও সোনার।”
সাড়ে চার কেজি ওজনের ওই সোনার দাম আনুমানিক দেড় কোটি টাকা বলে জানান এই শুল্ক কর্মকর্তা।