এ উপলক্ষে তার মাজার জিয়ারত, আলোচনা সভা ও মিলাদ মাহফিলের আয়োজন করা হয়।
সোমবার সকালে বঙ্গবীর ওসমানী স্মৃতি সংসদ, বৃহত্তর সিলেট গণদাবি পরিষদসহ বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ ওসামানীর কবরে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।
এছাড়া কবর জিয়ারত ও পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন জাতীয় জনতা পার্টির চেয়ারম্যান সাবেক সংসদ সদস্য নুরুল ইসলাম খান।
১৯১৮ সালের ১ সেপ্টেম্বর সুনামগঞ্জে, যেখানে বাবার কর্মস্থল ছিল, জন্মগ্রহণ করেন আতাউর গণি ওসমানী। তার পৈত্রিক নিবাস সিলেটের ওসমানীনগর উপজেলার দয়ামীর গ্রামে।
১৯৭০ সালের সাধারণ নির্বাচনে তিনি এম এল এ নির্বাচিত হয়ে রাজনীতিতে সক্রিয় হন। ১৯৭১ সালে যোগ দেন মহান মুক্তিযুদ্ধে। বাংলাদেশ সরকার তাকে মুক্তিযুদ্ধে সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান নিযুক্ত করে।
১৯৭২ সালের এপ্রিল মাসে সরকারি চাকরি থেকে অবসর নেন ওসমানী। ১৯৭৩ সালেও তিনি স্বাধীন দেশে জাতীয় পরিষদ সদস্য নির্বাচিত হন। কিন্তু পরে বাকশাল প্রতিষ্ঠার প্রতিবাদে তিনি আইন সভার সদস্য পদ ত্যাগ করেন।
১৯৮৪ সালের ১৬ অগাস্ট ৬৬ বছর বয়সে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন মুক্তিযুদ্ধের এই প্রধান সেনাপতি।