সোমবার সকাল থেকে দেবে যাওয়া অংশসহ বাঁধের বিভিন্ন স্থানে বালুভর্তি ব্যাগ ফেলা হচ্ছে।
চাঁদপুর পানি উন্নয়ন বোর্ডের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী কামরুন্নেছা বলেন, “শহর রক্ষা বাঁধের বড়স্টেশন মোলহেড এলাকাটি পর্যবেক্ষণে রয়েছে। এছাড়া দেবে যাওয়া স্থানে বালিভর্তি ব্যাগ ফেলা হচ্ছে।”
রোববার দুপুরে মেঘনার প্রচণ্ড ঢেউয়ে চাঁদপুর শহর রক্ষা বাঁধের প্রায় ২০ ফুট দেবে যায়। এই ঘটনায় শহর রক্ষা বাঁধের বড়স্টেশন মোলহেড এলাকা ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণা করে স্থানীয় প্রশাসন। এছাড়া মোলহেড এলাকা থেকে সকল ধরনের স্থাপনাও ইতোমধ্যে সরিয়ে ফেলা হয়েছে।
তিন হাজার ৩৬০ মিটার প্রশস্ত চাঁদপুর শহর রক্ষা বাঁধের এক হাজার ৭৩০ মিটার নতুন বাজার অংশে এবং পুরানবাজার অংশে এক হাজার ৬৩০ মিটার এলাকার অবস্থান।
প্রায় আড়াইশ’ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত এই বাঁধটিই চাঁদপুরবাসীকে নদী ভাঙনের হাত থেকে রক্ষা করে আসছে।
বাঁধের পাশে ডাকাতিয়া ও মেঘনার মোহনা অবস্থিত হওয়ায় প্রতি বছরই বর্ষা মৌসুমে এটি ঝুঁকির মুখে পড়ে।