শনিবার গ্রেপ্তার জনি এই মামলার এজাহারভুক্ত আসামি বলে ঢাকা মহানগর পুলিশের রমনা জোনের উপকমিশনার মো. ইকবাল জানিয়েছেন।
তাকে কোথা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে, তা বলেননি এই পুলিশ কর্মকর্তা।
জনিকে নিয়ে এই হত্যামামলার মোট তিন আসামি গ্রেপ্তার হলেন। এর আগে গ্রেপ্তার ফারুক ও সোহেলকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য শনিবার আদালতের মাধ্যমে পাঁচ দিনের হেফাজতে নিয়েছে পুলিশ।
আদালতে তোলা হলে ফারুক ও সোহেলের পক্ষে জামিনের আবেদনে বলা হয়, তারা দুজন লন্ড্রি ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত। তারা এই হত্যাকাণ্ডে কোনোভাবেই জড়িত নন।
তবে পুলিশ বলছে, এই দুজন হত্যার সঙ্গে পরোক্ষভাবে যুক্ত বলে প্রাথমিক প্রমাণ পাওয়া গেছে। তারা হত্যাকাণ্ডের হোতা কালা বাবুর অন্যতম সহযোগী।
ওই হামলায় আহত রানুর ভাই হৃদয় (১৮) ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন।
এঘটনায় শুক্রবার রাতে ১৫ জনকে আসামি করে রমনা থানায় একটি হত্যা মামলা করেন নিহত রানুর ভাই শামিম ওরফে কালা চাঁন।
অন্য আসামিরা হলেন- কালা বাবু, ফয়সাল আহমেদ রনি, শাহাদাত, রাজু, তপু, আরিফ, মারুফ, বিল্লাল, ঠাণ্ড, সিরাজ ও পিচ্চি রনি।
মামলার বাদী কালা চাঁন মগবাজার রেলওয়ে ইউনিট আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক।
রেলের জমি দখল নিয়ে কালা চাঁনের সঙ্গে কালা বাবুর বিরোধে এই হত্যাকাণ্ড ঘটেছে বলে স্থানীয়রা জানিয়েছেন।