শনিবার হামলায় ওই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অন্তত ১৩ শিক্ষার্থী আহত হয়েছে।
পরে শিক্ষকরা ও পুলিশ সদস্যরা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন।
আহতদের মধ্যে রয়েছেন দশম শ্রেণির উপল, সান, অষ্টম শ্রেণির শিবলু, কাওসার, আলিফ, নবম শ্রেণির ইব্রাহিম, মিরাজ, অন্তর ও হিমেল।
এছাড়া তামিন, বাপ্পি ও প্রিন্স নামের তিন পথচারীও আহত হন। তাদের প্রাথিমক চিকিৎসা দেয়া হয়েছে।
ভোলা থানার ওসি মোবাশ্বের আলী জানান, পরিস্থিতি এখন শান্ত রয়েছে, তবে কী কারণে এ হামলা হয়েছে তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
এতে স্কুলের ৫/৬টি কক্ষের জানালা গ্লাস ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এক পর্যায়ে ছাত্রদের মধ্যে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়লে পুলিশ ও স্কুলের শিক্ষকরা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। ইটপাটকেলে হামলায় আহত হয় ১৩ শিক্ষার্থী ও পথচারী।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে এ বর স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ সাফিয়া খাতুন জানান, যারা এ ঘটনায় জড়িত তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। বিষয়টি ভোলা থানা পুলিশকে জানানো হয়েছে। এছাড়াও সরকারি স্কুলের প্রধান শিক্ষককে বিষয়টি অবহিত করা হয়েছে। তারা প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের আশ্বাস দিয়েছেন।
ভোলা সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জাকিরুল হক জানান, “আমরা অভিযোগ পেয়েছি, যারা এ হামলায় জড়ির তাদের নামের তালিকা তৈরি করা হয়েছে। এদের অভিভাবকদের স্কুলে ডেকে এনে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।”