হাসপাতালের ফটক, নিচতলার বারান্দা আর গাছের নিচে গরমের মধ্যে শিশুদের নিয়ে বসে ছিলেন বাবা-মায়েরা। বেশিরভাগ শিশুর হাতে দেখা গেল কেনুলা। কেউ কেউ হাঁপাচ্ছে, কেউ কেউ নেতিয়ে পড়েছে।
এদের মধ্যে হাফিজা আব্দুল খালেক মিয়ার ও সুমাইয়া আব্দুস ছালামের মেয়ে।
স্থানীয় ইউপি সদস্য লিখন সওদাগরের বরাত দিয়ে ভান্ডারিয়া থানার ওসি মতিউর রহমান জানান, শনিবার দুপুরের পর বাড়ির পেছনের একটি পুকুরে সবার অজান্তে ডুবে যায় সুমাইয়াও হাফিজা।
পরে অনেক খোঁজাখুজির পর দুই জনকেই পানিতে ভাসতে দেখে। এ সময় স্থানীয়রা শিশু দুইটিকে উদ্ধার করে ভান্ডারিয়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসলে চিকিৎসকরা তাদের মৃত ঘোষণা করেন।