পুলিশের তেজগাঁও বিভাগের অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার ওয়াহিদুল ইসলাম বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, শনিবার সকালে মাহমুদা খাতুন (৪৩) ও শরিফুল ইসলাম (৩৫) নামে দুই জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাদের গোয়েন্দা কার্যালয়ে এনে জিজ্ঞাসাবাদ চলছে।
বিকালে ভক্ত পরিচয় দিয়ে মধ্যবয়সী ওই নারী বাড়িতে এসেছিলেন।
উপপুলিশ কমিশনার ওয়াহিদুল ইসলাম জানিয়েছেন, মাহমুদা ঘটনার আগে ফারুকীর বাসায় যাওয়ার কথা স্বীকার করেছে। রূপগঞ্জের একটি ভাড়া বাসা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
ফারুকীর স্বজনরা জানিয়েছেন, ওই নারী পুরো বাসায় ঘুরে যাওয়ার কয়েক ঘণ্টার মধ্যে দুই যুবক হজে যাওয়ার আলোচনার কথা বলে ফারুকীর পূর্ব রাজাবাজারের বাড়িতে ঢোকেন। সঙ্গে সঙ্গে আরো ৬/৭ জন যুবক ঢুকে ফারুকীকে গলা কেটে হত্যা করে চলে যায়।
ফারুকী ইসলামী ফ্রন্টের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ছিলেন, সেইসঙ্গে আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাতের নেতা ছিলেন তিনি। তিনি টেলিভিশনে ইসলামী অনুষ্ঠান উপস্থাপনাও করতেন।