বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় ফেনীর জ্যেষ্ঠ বিচারিক হাকিম মো. খাইরুল আমিনের আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই আবুল কালাম আজাদ।
ফেনী জেলা তাঁতী দলের আহ্বায়ক মিনার ছাড়া অভিযোগপত্রভুক্ত আসামিদের মধ্যে আরো রয়েছেন- ফুলগাজী উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক জাহিদ চৌধুরী জিহাদ এবং ফেনীর সাংসদ নিজাম উদ্দিন হাজারীর মামাতো ভাই ও মহিলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক লায়লা জেসমিন বড় মনির ছেলে আবিদুল ইসলাম আবিদ।
পরে পুলিশ ও র্যাব অভিযান চালিয়ে মিনার, আবিদ, জিহাদ, ফেনী পৌরসভার ৫নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর ও ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি আবদুল্লাহিল মাহমুদ শিবলু, একরামের একান্ত সহযোগী ও আনন্দপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি বেলাল হোসেন পাটোয়ারীসহ ৩১ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়। হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত কিছু অস্ত্রও উদ্ধার করা হয়।
তাদের মধ্যে ১৬ আসামি হত্যার দায় স্বীকার করে আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছে।
গ্রেপ্তারকৃত আসামিদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে হত্যায় জড়িত জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গির কবির আদেল, যুবলীগ নেতা জিয়াউল আলম মিষ্টার ও রুটি সোহেলের নাম অভিযোগপত্রে থাকলেও পুলিশ এখনো তাদের গ্রেপ্তার করতে পারেনি।