সংবাদপত্রের একটি প্রতিবেদন আমলে নিয়ে বুধবার বিচারপতি শেখ হাসান আরিফ ও বিচারপতি আবু তাহের মো. সাইফুর রহমানের বেঞ্চ স্বতপ্রণোদিত হয়ে এই আদেশ দেয়।
ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিমকে এজন্য একজন ম্যাজিস্ট্রেটকে দায়িত্ব দেয়ার নির্দেশ দিয়েছে আদালত। আগামী ২০ নভেম্বর পরবর্তী শুনানির দিন রেখেছে আদালত।
স্বাস্থ্য সচিব, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক, সংশ্লিষ্ট ওয়ার্ডের প্রধান, ওয়ার্ডের রেজিস্ট্রারকে চার সপ্তাহের মধ্যে এর জবাব দিতে বলা হয়েছে।
‘বেবি স্টেলিং অ্যাট ডিএমসিএইচ, কালপ্রিট ফ্লেড অ্যাজ সিসিটিভি ওয়েন্ট অফ’ শিরোনামে ইংরেজি দৈনিক ডেইলি স্টারে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদন আমলে নিয়ে আদালত এই আদেশ দেয়।
প্রতিবেদনে বলা হয়, গত ২১ অগাস্ট এই শিশু চুরির সময় এই হাসপাতালের ৫৩টি সিসিটিভির একটিও চালু ছিলে না।
“২০ অগাস্ট রাত ৯টা থেকে প্রায় ১২ ঘণ্টা সার্ভার স্টেশন বন্ধ ছিল। বন্ধ থাকার সময়ই পরদিন সকাল সাড়ে ৭টার দিকে শিশুটি চুরি হয়ে যায়।”
চুরি হওয়া শিশুটির স্বজনরা মনে করছেন, পরিকল্পনার অংশ হিসাবেই সিসিটিভি বন্ধ রাখা হয়েছিল।