জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার এমএস আশরাফুজ্জামান জানান, বুধবার রাত ১টার দিকে উপজেলার আবু তোরাব গ্রামের একটি ইট ভাটার কাছে এ বন্দুকযুদ্ধ হয়। এতে চার পুলিশ সদস্য আহত হন।
আহত পুলিশ সদস্যদের চিকিৎসার জন্য জেলা সদরে পুলিশ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
বন্দুকযুদ্ধের পর ঘটনাস্থল থেকে একটি কাটা রাইফেল, একটি এলজি বন্দুক, একটি বিদেশি পিস্তল ও চারটি রামদা উদ্ধার করা হয়েছে বলে আশরাফুজ্জামান জানান।
তিনি বলেন, গোপনে খবর পেয়ে ঢাকার শিয়ালবাড়ি এলাকা থেকে রূপগঞ্জ থানা পুলিশ সোমবার খোরশেদ আলমকে গ্রেপ্তার করে। এরপর জিজ্ঞাসাবাদে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী তাকে নিয়ে মঙ্গলবার রাতে অস্ত্র উদ্ধারে নোয়াখালীতে যায় পুলিশ।
“পথে চাটখিলের আবু তোরাব গ্রামে খোরশেদকে ছিনিয়ে নিতে পুলিশের ওপর হামলা চালায় তার সহযোগীরা। এ সময় ডাকাতরা পুলিশের দিকে গুলি ছুড়লে পুলিশও পাল্টা গুলি চালায়। এক পর্যায়ে গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান খোরশেদ।”
সহযোগীরা পালিয়ে যাওয়ার পর ঘটনাস্থল থেকে খোরশেদের মৃতদেহ ও ফেলে যাওয়া অস্ত্র উদ্ধার করে পুলিশ।